আপনারা
সবাই জানেন, বেশ কিছু দিন আগে, গ্রুপের নিয়ম শৃংখলা ভঙ্গ, কোর মেম্বারদের থেকে
মাসিক চাঁদা দাবী করা, সীমাহীন ল্যামিং করা, টিভি প্রোগ্রাম করতে বাধা, ভয় ভীতি-হুমকী, ম্যাগাজিন বের করতে বাধা দেওয়া, সাধারন মানুষের সাথে প্রতারনা করে
টাকা মেরে দেওয়া, সারা বছর কোন এক্টিভিটি
না থাকা আবার হঠাৎ উড়ে এসে জুড়ে বসার চেস্টা, আধিপত্য সৃস্টির চেস্টা, এসব কারনে
বেশ কিছু মেম্বারকে বিডি ব্ল্যাক হতে চিরতরে বহিষ্কার করা হয়েছিল। এই পোস্টে দেখুন!
কেন করা
হয়েছিল এবং তারা যে সত্যি ল্যামার তা অনেক আগেই প্রমানিত সত্য, আরো একবার
প্রমান চোখের সামনে! আমরা জানি এরকম আগাছা , ক্ষতি কর কীট পতঙ্গ সব জায়গায় থাকে।
তাই তাদের গলা ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হয়েছিল। এর পর আমরা চুপ থেকেছি। কিন্তু
তারা থেমে থাকেনি! আমাদের বিরুদ্ধে করে গেছে একের পর এক ষড়যন্ত্র! ল্যামিং! তারা তাদের সীমা অতিক্রম করে
ফেলেছে তাই তাদের মুখোশ আজ আমরা খুলে দিব!
গ্রুপ
থেকে বহিষ্কার হওয়ার পর তারা তাদের অবৈধ, মানুষ ঠকানো বিজনেস শুরু করে! তার কিছুটা এই পোস্টে দেখতে পাবেন। ব্ল্যাক মার্কেটের নামে
সাধারন মানুষের সাথে প্রতারনা করে। বিডি ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার্সের ফেইক পেইজ খুলে
তারা তাদের আসল দাবী করে! আসল নকল প্রকাশের প্রশ্ন তখনই উঠে যখন নিজেরাই নিজেদের ফেইক ভাবতে থাকে। তাই তারা তাদের আসল বলে দাবী করতে অনেক গলাবাজী করেছিল। আর আমরা কাজের দিকে নজর দিয়েছিলাম। এছাড়া তারা প্রকাশ্যে বাংলাদেশী ওয়েব সাইট হ্যাক করার হুমকী দেয়।
পরবর্তীতে আমরা নিজ দায়িত্বে তাদের আইন শৃংখলা বাহিনীর হাতে সোপর্দ করার কথা বললে
তারা পরে দেশী সাইট হ্যাক করা থেকে সরে আসে! এর পর তারা করে যায় একের পর এক
সীমাহীন ল্যামিং! আজ তার সর্বশেষ কিছু আপনাদের
সাথে শেয়ার করব। এবং বিপদগামিদের আহবান করব এসব প্রতারক চক্র থেকে বের হয়ে আসতে।
যারা কিছু না জেনে , না বুঝে হ্যাকিং শিখার আশায় তাদের কথায় দিন রাত কষ্ট করে আজে
বাজে কাজ করে যাচ্ছেন, তারা সাবধান হয়ে যাবেন। নয়ত পরে পস্তাতে হবে। আপনাদের প্রত্যেকটা আইডি আমাদের কাছে লিস্ট করা আছে! এবং সবার রিয়েল আইডি এবং ফেইক আইডি এর কর্মকান্ড আমরা এত দিন Observe করেছি! আপনাদের অনেকের পিসিতেই আমাদের স্পাইওয়্যার ঢুকে গেছে! তাই সাবধানে থাকবেন কেমন? কাদের সাথে খেলতে গেছেন সেটা আগে জেনে তার পর খেলা করতে আসবেন কেমন?
সর্বশেষ
ল্যামিং: গ্রুপ
থেকে বহিস্কার করার পর তাদের ল্যামিং আকাশ সীমায় গিয়ে ঠেকেছে। তারা ট্রেইনিং জোনের
নামে কিছু শিক্ষানবীশদের দিয়ে অমানুষিক কাজ
আর ল্যামিং কাজ করিয়ে নিচ্ছে! ল্যামার তাদের বলা হয় যারা লেইম কাজ করে।
তাদের লেইম কাছ কিছু নতুনদের দিয়ে প্রেসার দিয়ে করিয়ে নেওয়া দুঃখ জনক! তারা
ট্রেইনিং জোন এর নাম করে প্রতিটা স্টুডেন্ট কে দিয়ে জন প্রতি ৩০ টা করে ফেইক আইডি
করতে বাধ্য করেছে! তাদের হুমকী দেওয়া হয়, যদি তারা ৩০ টা ফেইক আইডি না বানায় তাহলে
তাদের ব্যান করা হবে। আর হ্যাকিং শিখার আশায় তারা তাদের এসব লজ্জাজনক কন্ডিশন মেনে
নিতে বাধ্য হয়! তারা বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার্সের
অফিশিয়াল পেইজ, প্রতিটা এডমিন, মডারেটর , ক্রু দের আইডি টার্গেট করে লিস্ট এবং রিপোর্টিং এর কাজ করাচ্ছে নতুনদের যাদের
ট্রেইনিং জোনের নাম দিয়ে ঢুকানো হলো। যারা হ্যাকিং শিখার সপ্ন নিয়ে এসেছিল তারা
এখনো তাদের সেই সপ্নের কারনে তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর করে চাপিয়ে দেওয়া নির্দেশ
পালন করে যাচ্ছে। তাদের মনে এই টুকু প্রশ্ন আসাটা উচিত ছিল , জন প্রতি ৩০ টা ফেইক আইডি খুলে একটা গ্রুপের বিরুদ্ধে
চোরের মত দিন রাত টাইম নস্ট করে রিপোর্ট করার কাজ দিয়েছে তারা আর যাই হোক হ্যাকার
নয় ল্যামার! তাদের সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত ছিল তারা কারা? কয় জন তাদের হ্যাকার
নামে চেনে আর কয় জন ল্যামার নামে চেনে। আজকের পর তারা আশা করি তাদের ভুল বুঝতে
পারবে, তাদের চোখ খুলবে এবং নিজস্ব চিন্তা দিয়ে তারা নিজের ভুল বুঝতে পারবে। প্রকৃত সব জেনে এসব ল্যামিং কাজ বন্ধ করে কিছু শিখার ট্রাই করবেন। আমরা
আপনাদের প্রয়োজনে হেল্প করব।
ওকে, আমরা
অনেক দিন ধরেই তাদের সব কার্যক্রম পর্যবেক্ষন করছিলাম। তাদের মেম্বারদের মধ্যেই
আমাদের একাধিক স্পাই আছে ;) ! যার ফলে
আমরা সব জানতাম। তাদের মধ্যে খুব বিশ্বস্ত কোন এক আইডি যে আমাদের গ্রুপ মেম্বার
;) তো , তারা যেদিন আমাদের কোন আইডি
টার্গেট করত ঠিক ঐ দিন এই ঐ আইডি আমরা নিজে থেকে ডিএক্টিভ করে দিতাম ! তাদেরকে
মোটিভেট করাই ছিল আমাদের উদ্দেশ্য। এর পর তারা ভাবত তারা সফল! এর পর তারা আরেক আইডি টার্গেট করত এবং সকল ফেইক আইডি
থেকে রিপোর্ট করত। যে খানে একেক জনের ফেইক আইডির সংখ্যা কম পক্ষে ২০ টার উপড়। তো,
যে দিন যার আইডি টার্গেট করত ঐ সময়ের কিছুক্ষনের মধ্যে টার্গেটেট আইডিটি আমরা ডিএক্টিভ করার জন্য বলে
দিতাম। এর পর তারা তো আনন্দে আত্বহারা ,
আইডি গেছে :v হাহাহাহা এভাবেই যারা আমাদের নিয়ে খেলার চেস্টা
করল তারাই আমাদের খেলার অংশ হয়ে গেল!!! সব প্রমান সাবমিট করা হবে। আর তাদের সীমাহীন
ল্যামিং এর কথা আজ জানতে পাবেন। তাই পুরো পোস্ট টি পড়তে হবে।
ট্রেইনিং জোনের নামে কি চলছে এসব? কারা
শিখাবে হ্যাকিং?
ট্রেইনিং জোন? নাকি ল্যামিং জোন ?
আসুন
উত্তর খুঁজি! একদিন তারা হঠাৎ ঘোষনা দেয়
তারা ট্রেইনিং জোন চালু করবে। এবং ক্রু
রিক্রুট করবে ! ফেইক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হলো যা নিম্মরুপঃ নিজেদের কোন সক্ষমতা নেই যে তারা তারা ট্রেইনিং জোন চালাবে। তাদের কতিপয় এক এডমিন (নাম মাত্র), অনেকের কাছে এই ট্রেইনিং জোন চালাতে অনেকটা হাতে পায়ে ধরেও কাউকে রাজি করাতে পারেনি। কাদের কাছে গিয়েছিল, সব আমরা জানি! এও জানি, যাদের নিজেদেরই পায়ের নিচে মাটি নেই তারা চালাবে ট্রেইনিং জোন!!! ট্রেইনিং জোনের নামে খুলে বসেছে ল্যামিং জোন, যা বানিজ্যিক উদ্দেশ্যে খোলা। কিছুদিন পর সবার থেকে তারা মাসিক চাঁদা আদায় করবে।
হুম,
ক্রু রিক্রুটমেন্ট অবশ্যই সহজ হবে না ! সেটা আমরা জেনেছি, আপনারাও জানুন! তবে সেটা
জানার পর আপনার চোখ কপালে উঠবে J আমরা
ধাপে ধাপে যাচ্ছি
ট্রেইনিং
জোনের নমুনা এবং বিশাল ল্যামিং প্ল্যান (তাদের ভাষায় সিক্রেট মিশন)
কি
বুঝলেন? আসুন তবে আমরা হ্যাকিং (আসলে
ল্যামিং) এর শুরুর স্টেপ গুলো! তাদের
ভাষায় আপনার যদি ৩০ টি ফেইক আইডি থাকে তাহলে আপনি অর্ধেক হ্যাকার হয়ে গেছেন :D সো, যারা এখনো ৩০ টা ফেইক আইডি বানান নাই তারা
তাড়াতাড়ি বানায় নেন :P
এই হলো
অবস্থা ! তো চলুন এইবার কিছু প্রশ্নের উত্তর খুঁজি !
১ম স্ক্রিনশটে দেখুন, কিভাবে তাদের অবৈধ, ল্যামিং নির্দেশ জারী করছে কিছু সাধারন শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে। যাদের কাছে হ্যাকিং টা সপ্নের মত! তাদেরকে তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে নিজেদের জঘন্য টাইপের নিচু মেন্টালিটি এবং ঘৃণ্য , ল্যামিং কাজ তাদের দিয়ে করিয়ে নিচ্ছে!
২য় স্কীনশটে দেখুন, বাংলাদেশের সব চেয়ে বড় ল্যামার এক্সটর এই সব শিক্ষার্থীকে নির্দেশ দিচ্ছে ফেইক ফেইসবুক আইডি বানাতে। সে কত বড় ল্যামার সেটা বাংলাদেশে হ্যাকিং এর সাথে জড়িত প্রায় সবাই জানে! নতুন যারা তার পুজা করতেন সে অনেক বড় মানের হকার, আজ দেখে নিন, তার ল্যামিং এর প্রকৃত প্রমান!
৩য় স্ক্রিনশটে দেখুন, এক আবাল বলছে, ধৈর্য্য, একাগ্রতা, নিষ্ঠা ছাড়া হ্যাকার হওয়া যায় না! (৩০ টা ফেইক আইডি বানানো হ্যাকিং এর কোন পর্যায়ে পড়ে তার কাছে প্রশ্ন) তার মানে কি , হ্যাকিং বলতে তারা বুঝেন, ফেইক আইডি বানানোকেই? আসল সত্য হলো, তারা নিজেদের হ্যাকার মনে করে, ঠিক যেমন এক জন চোর নিজেকে ভাল ভাবেন। তারা যে ল্যামার, এবং ল্যামার হতে কোন ধৈর্য্য, নিস্টা লাগে না। ঠিক যেমন ঐ ব্যাক্তি একটা বিশাল ফাপড় নিয়ে চলেন, এডমিন দাবী করেন। কিন্তু হ্যাকিং এর ফান্ডামেন্টাল এর জ্ঞান ও তার নেই।
এবার আসুন আরো কিছু বিশ্লেষনে যাওয়া যাক!
১।
প্রথমত তাদের পায়ের তলায় মাটি নেই।তারা জানে তাদের হ্যাকিং স্কিল নেই, তারা
ল্যামিং এ এক্সপার্ট তাই কোমর বেঁধে নেমে পড়ল ল্যামিং এ। আমরা জানি একটা গ্রুপের
এডমিন সেই হয়, যে কিনা গ্রুপের ভাল হ্যাকার, যার স্কিল আছে । কিন্তু আমাদের প্রশ্ন, যে ক্ষেপা রুস্তম/সেই আমি/ফ্রান্সিস এ্যালেন অতীতের কোন এক সময়ে আমাদের ট্রেইনিং জোনের একজন সাধারন মেম্বার
হওয়ার যোগ্যতা রাখেনি, সে কিভাবে এডমিন হয়?
২০১২ সালে ট্রেইনিং জোনে তাকে তার অপদার্থতা আর আবালামীর জন্য ব্যান করা হয়েছিল। এর পর
সে জানিয়েছিল তার ক্যান্সার হয়েছে এবং সে মৃত্যু পথযাত্রী! এর পর তার ব্যাপারটা
সহানুভুতির সাথে দেখা হয় এবং গ্রুপে
ডিফেসার হিসাবে রাখা হয়।যে জীবনে নিজে নিজে একটা ওয়েব সাইট ডিফেস করতে পারল
না! আর সেই মহান ব্যাক্তি এখন ফেইক গ্রুপের এডমিন! লল! যারা শিখার আশায় গিয়েছেন ঐ
গ্রুপে তাদের প্রতি আহবান, আপনারা আপনাদের এই এডমিনকে একটা সিম্পল এস.কিউ.এল এর
একটা প্রবলেম সল্ভ করতে দিয়েন ! এর পর বাকীটা বুঝে নেন। বাকীদের কথা বলার কিছু
নাই। মি. এক্সটর
সাহেব জীবনে অনেক লাথি খাইছেন তাও শিক্ষা হয় নাই। যে মানুষ একদিন এই ব্ল্যাক হ্যাট
গ্রুপকে ফান গ্রুপ করার কথা বলে , গ্রে হ্যাট বানাইল, আবার সে গ্রে হ্যাট থেকেও
কিক খাইল, আবার বানাল আরেক গ্রুপ, হঠাৎ তার ল্যামিং এর চরম ইচ্ছা জেগে উঠল! তার পর
তার পোষা কুত্তা গুলো দিয়ে আবার ব্ল্যাক হ্যাটের এডমিন হওয়ার জন্য তার পালা কুত্তা গুলো দিয়ে পলিটিক্স করে গ্রুপে আবার ব্যাক এবং এডমিন হওয়ার সপ্ন দেখে! একটা
মানুষ কতটা বেহায়া হতে তার সবচেয়ে ভাল উদাহরন এই এক্সটর নামের ল্যামার। তার
ল্যামিং আগে দেখে না থাকলে সবাই স্ক্রিন শট
গুলোতে তার লুলামী দেখতে পাবেন। বাকের !
যে কিনা মেন্টালী ডিজঅর্ডার্ড পার্সন। এই সব মেন্টাল মানুষ নিয়ে নো কমেন্টস! যে
মানুষ একটা হ্যাকিং গ্রুপে জন প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা দাবী করে, তাকে আর যাই
হোক, সুস্থ মানুষ বলা যায় না। যে হ্যাকিং
এর H বুঝে না, সে তার
এডমিন হওয়াটা প্রশ্নবিদ্ধ! শুধু বয়সে বুইড়া বলে তাদের রেস্পেক্ট করে একদিন গ্রুপের
এডমিনের মত পদে রাখা হয়েছিল। তারা ভাবল আকাশের চাঁদ পেয়ে গেছে, যা খুশি তাই করা
যাবে। ব্যাপারটা এরকম নয় মোটেও! তাই ইজ্জত হারাতে হয়েছে , কিক খেতে হয়েছে।
২. নতুন করে হ্যাকিং এর সংজ্ঞা শিখুন সবাই J হ্যাকিং আসলেই কঠিন জিনিষ ভাই!!! ৩০ টা
আইডি বানানো কি মুখের কথা? এই হলো ঊনাদের হকিং আই মিন ল্যামিং স্কীল!
উল্লেখ্য
বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার্স ক্রু, নেওয়ার ক্ষেত্রে সব কিছু যাচাই বাছাই করে।
স্কীল , মেন্টালিটি, সব! আর ক্রু নেওয়ার এক মাত্র মাধ্যম ট্রেইনিং জোন। এইখান থেকে
এক্সপার্ট দের ক্রু বানানো হয়। আমাদের বর্তমান ট্রেইনিং জোন এখনো চালু আছে, যা ১
বছর হলো, তাদের মেধার ভিত্তিতে কিছু মেম্বার কে বেটা ক্রু বানানো হয়েছে ,এখনো ক্রু
বানানো হয়নি। অথচ এই সব ফেইক গ্রুপে ক্রু তো বটেই, এডমিন হওয়াটাই যেন ছেলে খেলা!
সব এতই সস্তা!!! ল্যামিং এর স্কীল থাকলেই
হয়! বর্তমানে ফেইক নাম দিয়ে এসব নামধারী
রা এমন সব ছেলে ছেলে বাচাই করে, যারা সাইবার স্পেসে নতুন এসেছে, একেবারেই কিছু
জানে না, কিন্তু গালাগাল এ পারদর্শী এরকম কিছু ছেলেকে তাদের অফিশিয়াল মেম্বার
বানায় । তারা নামের পাশে বিডি ব্ল্যাক হ্যাটের পরিচয় দিয়ে ভাব দেখায়। পোস্ট দেয়
এখানে সেখানে! এটাই প্রমান করতে যে তারা কত বড় হ্যাকার ! আর অনেকের কাছে টাকা মেরে
খায়, যার পর সবাই আমাদের ফ্যান পেজে জিজ্ঞেস করে, তারা আমাদের মেম্বার কিনা! কিছু
রাস্তার ছেলের জন্য আমাদের লজ্জিত হতে হয়!
৩.
তারা
তাদের ট্রেইনিং জোনে ওয়ার্ড প্রেস দিয়ে ফ্রী হোস্টিং শিখায়, তাও নিজেরা কোন
টিউটোরিয়াল দিতে পারে না। শিক্ষানবীশ দের বলা হয় গুগলে সার্চ করে শিখতে ! তাহলে
তারা এদের কাছে শিখতে এসেছে
কেন? আর ওয়ার্ডপ্রেস, ফ্রী হোস্টিং ও হ্যাকিং এর অংশ!! লল!!!
৪.
জ্বী
গ্রুপ টা আপনার বাপের! মি, চাপা রুস্তম! হ্যাকিং টা তামাশা , আপনাদের জন্য ! ল্যামিং হলো হ্যাকিং আপনাদের জন্য! আর
এভাবে জাহির করার আগে নিজের দৌড় কত টুকু
সেটা আরেকবার স্বরন করে নেবেন! কেমন? বিবিএইচএইচ ট্রেইনিং জোন থেকে ব্যান খাওয়ার
ইতিহাস টা ভুলে যাইয়েন না, যাকে কিনা হাজার বার দেখায় দিলেও সেটা বোঝার ক্ষমতা তার
থাকত না!! যেখানে যাওয়ার যোগ্যতা অর্জেন করেন নাই, সেখানের ভাব নেওয়াটা চুরের মুখে
রাম রাম এর মতই!
শুরু হলো ব্ল্যাক হ্যাট পেজ আর
এডমিন, মডারেটর, ক্রুদের আইডিতে লেইম কাজ! রিপোর্ট করে আইডি অফ করানোর চেষ্টা! সিক্রেট
মিশন!!! (ল্যামিং মিশন)
তাদের
প্রথম টার্গেট বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার্সের এডমিন, ডার্ক নাইট স্পার্ডার
আইডি! নিচে প্রুফ দেখুন।
আর খবর
পেয়ে তার আইডি ডিএক্টীভ করার পরামর্শ দেওয়া হয় তাদের লেইম কাজ গুলো কন্টিনিউ করার
সুযোগের জন্য। এবং মজা নেওয়ার জন্য। সেই
মত স্পার্ডা তার আইডি ডিএক্টিভ করে, আর এই সব অকর্মা গুলো তখন খুশিতে আত্মহারা!!! ঠিক একই ভাবে তারা এটাক শুরু করার ১০ মিনিটের মাথায় বাকী আইডি গুলো একই পদ্ধতিতে ডিএক্টিভ করা হয় তাদের নিয়ে খেলা করার জন্য।এর পর তাদের প্রতিক্রিয়া দেখে আমাদের আর মি.বীন দেখা লাগেনি! এমনিতেই সবাই ফ্লোরে গড়াগড়ি খেয়েছি!!!
উপড়ের স্ক্রীন শটটি দেখুন!
দেখুন
ল্যামারদের যে মাথার স্ক্রু ঢিলা থাকে তার বড় প্রমান। ফেইক আইডি দিয়ে রিপোর্ট করে,
১০-১৫ মিনিটের মধ্যে কোন দিন আইডি অফ করানো সম্ভব না! আর এত তাড়াতাড়ি সব আইডি
যাবে, ফেসবুক কে কি তাদের কাছে মামা বাড়ীর আবদার মনে হয়? আর যেদিন যার আইডি টার্গেট
করত, তার আইডি ডি এক্টিভ করে দিতে বলা হতো। এর পর তারা ভাবত তারা সফল! তাদের নিয়ে ছেলে খেলা করেছি আমরা! আর দেখুন এই
মেন্টাল এমন ভাব নিল যেন ফেসবুক রিপোর্টিং এর উপর পিএইচডি করে এসেছে!!!
এর পর একে
একে পালা আসল, এডমিন এবং মডারেটরদের,
ডার্ক নাইট স্পার্ডা, ইল্যুমিনেট ডিমন, ইভান ইকবাল, টম প্যাক্সটন, রাখাল বেদুইন, বাংলার ভুত!!! Proof> Screen shot!
এর মধ্যেই চলছে আমাদের পেজে রিপোর্টের কাজ!
পয়েন্ট
১ঃ আপনারা আসল! তো, নকল দের পিছনে এত উঠে পড়ে লাগছেন কেন? নাকি নিজেদের ল্যামিং
কাজ গুলা করতে প্রব্লেম হচ্ছে? নিজেদের আসল নকল কোনটায় আমরা বলি নাই। চাঁদ আকাশে
উঠলে সবাই দেখে, আপনাদের মত এভাবে নিজেদের দাবী করা লাগেনা। বেশির ভাগ মানুষই চিনে
ব্ল্যাক হ্যাটের মেম্বার কারা J
কারা কিকড আঊট হয়েছে! আমরা চাইলে আমাদের ফ্যান দের দিয়েই আপনাদের পেইজ অফ
করতে পারি, কিন্তু করব না এই কারনে আসল সত্য সবাই জানুক। কারা ল্যামার, সেটার
প্রুফ যে একদিন নিজেরাই দেবেন সেটা আমাদের জানা ছিল! আর এইসব ল্যামিং কাজ আমরা
করতেও চাইনা। আমাদের পেইজ, আইডি গুলোতে রিপোর্ট করে শুধু সময় নস্ট করেছেন। এই সময়
দিয়ে কিছু শিখতে গেলেও মানুষ অনেক কিছু শিখতে পারত! লল!
পয়েন্ট -২ঃ
তো আসল হকার রা! সারা জীবন কি এভাবেই গলা বাজী করবেন? নকল গ্রুপের মত হেডাম থাকলে
কিছু টুলস রিলিজ দেন, প্রোগ্রামিং ক্যাম্প
করেন, টিভিতে প্রোগ্রাম করেন (অনেক তো হাতে পায়ে ধরলেন যমুনা টিভির :D আপনাদের তো
চিনলই না, বাইদ্যাওয়ে আমরা আরেকটা পার্ট করব, একটু সবার পরীক্ষা গুলো শেষ হোক ),
ম্যাগাজিন বের করেন, ফ্রীতে মানুষদের কাজে লাগে এমন সব কাজ করেন। তো আপনারা তো
আসল, আপনারা এই পর্যন্ত কি করছেন? আসুন
দেখি! আসল গ্রুপের এক্টিভিটি!
১।
ব্ল্যাক মার্কেট চালু
২।
প্রকাশ্যে বাংলাদেশী সাইট হ্যাকের হুমকী।
৩। ফ্যান
(পড়ুন ফান পেজ) পেইজে একের পর এক হাস্যকর
পোস্ট! যা দিয়ে আমজনতা পেজের কাছে ট্রল খেতে হয়!
৪।
ট্রেইনিং জোনের নাম করে তাদের দিয়ে আমাদের পেইজ, আইডি রিপোর্ট করানো, কিন্তু যারা
এত আশা করে কিছু শিখতে আসল , তাদের আসলেই আপনারা কি শিখাতে পেরেছেন বা পারবেন???
ল্যামিং ছাড়া আপনাদের যে কোন স্কিল নাই সেটা নিজেরাই ভাল জানেন। এভাবে এই সাইবার
স্পেসে বেশি দিন টিকে থাকতে পারবেন না !
++++++++ আর বলতে ইচ্ছা করছেনা, আকাশ সীমা ল্যামিং এর
কথা এক পোস্ট এ বলা যাচ্ছে না!
তো,
কারা আসল, কারা নকল সেটা মানুষ বুঝবে। গলা ফাটিয়ে আপনাদের মত কিছু ল্যামারের মুখে
শুনতে হবে না কারা আসল বিবিএইচএইচ!
লজ্জা করে না??? আপনারা যে এত ল্যামিং করেন?
অবশ্য ল্যামারদের যে লজ্জা শরম নাই সেটা সবাই জানে! এতই যদি নিজেরা আসল ব্ল্যাক হ্যাট হয়ে থাকেন,
হেডাম থাকলে নিজেদের কাজ দিয়ে প্রুফ করেন। ইতিমধ্যেই ল্যামিং কাজ করে সব কিছুর প্রমান দিয়ে দিয়েছেন।
হ্যাকিং এর কোন স্কিল আপনাদের নেই! তো এত ল্যামিং না করে, বিডি ল্যামার হ্যাট
হ্যাকার খুলে যা ইচ্ছা করেন। আমাদের পেজ রিপোর্ট করে, আইডি রিপোর্ট করে আমাদের
কিছুই করতে পারবেন না!
হাসুন প্রান খুলে!!! জোকার দের কাজ দেখুন! চরম লেভেলের টাকলামী
আবাল, টাকলা গ্যাং কাদের বলে, কত প্রকার ও কি কি! এদের থেকে উদাহরন নিতে পারেন।আসুন , দেখুন আর হাসুন!!!
1.
গ্রুপের নাম দিসে গন ধোলাই, ওকে, সব চোর এক হয়ে মানুষদের ধোলায় দিতে শুনেছেন কখনো? চোরদের দেওয়া হয় গন ধোলাই, যা এখন বুঝতে পারবে তারা। দেখুন, গ্রুপের নাম কি আর এবাউটে কি লেখা? এসব আবালামী কোন পর্যায়ে পড়ে বলতে পারেন? তারা গাজায় খুনের জন্য প্রটেস্ট করে, জন প্রতি ফেইক ৩০ টা আইডি দিয়ে রিপোর্ট করে!!! দিন রাত সময় নস্ট করে, ল্যামিং করে তারা প্রটেস্ট করে! গাজাবাসী এসব নিজ চোখে দেখলে লজ্জায় আত্মহত্যা করত! lolZ!
2. এবার আসুন এক্সটর ল্যামার এর হ্যাকিং জ্ঞান (মুরাদ টাকলা, অনুবাদ করে নেবেন বুঝতে না পারলে)
Better veiw: http://prntscr.com/5z9uqv
3.
প্রতি আইডি থেকে রিপোর্ট এর জন্য দেখি ল্যামিং গ্রেডিং সিস্টেম ও আছে! বাহ!
এখানে কিছু স্ক্রিনশট দেওয়া হলো। এসব দেখলেই তাদের ল্যামিং বুঝতে পারবেন।
পরিশেষেঃ
সর্বশেষ একটা কথায় বলব, এখনো সময় আছে, ল্যামিং ছেড়ে ভাল হয়ে যান! না হলে গন
ধোলাইয়ের শিকার হবেন। আমরা পরবর্তীতে যা করব,তা আর এই সাইবারের মধ্যে সীমাবদ্ধ
থাকবেনা। যখন র্যাবের দৌড়ানি খাবেন তখন টের পাবেন। আর যাদের ট্রেইনিং জোনের নাম করে, হ্যাকিং
শিখানোর নামে তাদের সাথে প্রতারনা করছেন, তারাও একদিন ঠিকই বুঝে যাবে সব। তখন
তাদের ও ধোলাই খেতে হবে আপনাদের। সময় থাকতে ল্যামিং অফ করেন। এরকম নজিরবিহীন
ল্যামিং এ ধরা পরার পর মুখ দেখাবেন কিভাবে? নিজেদের খুব চালাক ভাবেন? আসলে আপনারা যে বোকাচোদা সেটা দেশবাসী আগেও
জানত,আবার নতুন করে জানল! ল্যামারদের মাথার স্ক্রু আসলে বেশ ঢিলাই থাকে :P লল!!!
প্রতারিত
ছাত্রদের প্রতিঃ আপনাদের প্রতি আমাদের কোন রাগ নাই। আপনাদের ভুল বোঝানো হয়েছে। আসল
সত্যটা ভাল করে জানার চেস্টা করবেন। যারা আপনাদের নিয়ে হ্যাকিং শিখানোর নাম করে
এসব লেইম কাজ আদায় করছে, তারা বিডি ব্ল্যাক হ্যাট থেকে বহিষ্কৃত মেম্বার! কেন
তাদের বহিষ্কার করা হয়েছে ? ল্যামিং এর জন্য। এখন যা আপনাদের সাথে করছে! আসল
বাস্তবতা হলো , তারা হ্যাকার এর কোন পর্যায়েই পড়ে না! তারা সারা জীবন গলা বাজী করে
গেছে। যারা নিজেরাই কিছু পারে না, তাদের থেকে আপনারা কি আশা করেন? সোজা কথায় আপনারা
প্রতারিত হয়েছেন! আর চোখ কান খোলা না রাখলে এভাবেই প্রতারিত হতে হবে। রিপোর্ট করে
কোন লাভ হয়নি! আমরা সব কিছু পর্যবেক্ষন করছিলাম অনেক দিন ধরেই। যেদিন যার আইডি টার্গেট হত, সে দিনই তার আইডি
ইচ্ছাকৃত ডিএক্টিভ করে দিতাম! কারন আমরা তাদের নিয়ে খেলা করেছি মাত্র! মজা নিয়েছি!
আপনাদের বোঝা উচিত ফেইক আইডি থেকে রিপোর্ট কোন কাজের নয়। যে সময় নস্ট করে আপনারা
এসব কাজ করেছেন, সেই সময়ে ভাল কোন কাজে সময় দিলে আপনাদের ব্যাক্তিগত ভাবে অনেক
উপকৃত হতেন। আর এটা নিশ্চিত থাকুন কিছু দিন পরই আপনাদের থেকে প্রতি মাসে নির্দিস্ট
মাসিক চাঁদা আদায় করা হবে। কারন তারা ল্যামার। তাদের অতীত ইতিহাস এরকমই । তাই
তাদের গ্রুপ থেকে গলা ধাক্কা দিয়ে বের করা হয়েছে। এবার আপনাদের ডিসিশান আপনারা
নিন। ল্যামারদের সাথে থাকবেন, ল্যামিং ওয়েতে কাজ করবেন নাকি ভাল অন্য কোন কাজ
করবেন। এর পরেও যদি আপনাদের চোখ না খুলে তাহলে ভবিষ্যতে এর মুল্য আপনাদের দিতে
হবে!
We Are Bangladesh Black HAT Hackers!
"Power
That Can't Be Imagined,
Strength That Can't Be Compared,
On The Way Of Justice,
With The Path Of Honesty,
We Are BD Black Hats."